ISLAM - LEARN - PEACE.

সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ ধর্ম এবং একমাত্র ধর্ম

আরও দেখুন
Blog Post
হাদিস
গ্রন্থঃ মুসনাদে আহমাদ, হাদিস নম্বরঃ ১২৭

উমার (রাঃ) বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাহায্য বিতরণ করলেন। আমি বললাম, হে আল্লাহ্‌র রাসূল! এদের চেয়ে অন্যদের অগ্রাধিকার রয়েছে, যেমন আহলে সুফফার। (মসজিদে নববীতে আশ্রিত ও সার্বক্ষণিক অবস্থানরত দরিদ্র সাহাবীগণ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমরা আমাকে মুক্ত হস্তে দান করা ও কার্পণ্য করা এই দুয়ের একটি অবলম্বন করতে বলছ। আমি কার্পণ্য করতে প্রস্তুত নই। [মুসলিম, অত্র গ্রন্থের ২৩৪ নং হাদীস দ্রষ্টব্য]

Blog Post
ঘটনা
খিজির (আ.) ও মুসা (আ.) এর কাহিনি

হজরত উবাই ইবনে কাব (রা.)-র বরাতে এই হাদিসটির বর্ণনা আছে। তিনি নবী (সা.)-এর কাছে নিচের ঘটনাটি শুনেছেন। একবার মুসা (আ.) বনি ইসরাইলের এক সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার জন্য দাঁড়িয়েছেন। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলো, কোন ব্যক্তি সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী? তিনি বললেন, আমি। মুসা (আ.)-এর এ উত্তরে আল্লাহ তাঁর প্রতি অসন্তুষ্ট হলেন। কেননা তিনি জ্ঞানের উৎস হিসেবে আল্লাহ্‌র কথা বলেননি।

আরও পড়ুন
Blog Post
ঘটনা
ইমামদের বিচক্ষণতা

ইসলামের স্বর্ণযুগের কথা। একবার ইমাম আবু হানিফা (রহ.)–এর সঙ্গে একদল লোকের বিতর্ক ঠিক হলো। তারা ছিল সে সময়ের নাস্তিক, যারা স্রষ্টায় বিশ্বাস করত না। তাদের বলা হতো ‘আদ–দাহরি’। তারা বিশ্বাস করত সবকিছু এসেছে শূন্য থেকে এবং আমাদের চারপাশের প্রকৃতি ও পরিবেশ সবকিছু সৃষ্টির জন্য দায়ী। এক বিতর্কের দিন ইমাম আবু হানিফা (রহ.) সভায় পৌঁছালেন এক ঘণ্টা দেরি করে। তিনি আসার পর আদ–দাহরিরা ক্ষেপে গেল। তারা বলতে লাগল, ‘আপনার দেরিতে আসাই ইঙ্গিত দিচ্ছে, আপনার এই স্রষ্টার ধারণা কতটা দুর্বল। আপনি আমাদের সঙ্গে কথা বলতেই ভয় পাচ্ছেন।’

আরও পড়ুন
Blog Post
হাদিস
তোমাদের দু’আ তোমাদের ঈমান

ইবন ’উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ইসলামের স্তম্ভ হচ্ছে পাঁচটি। ১. আল্লাহ্ ব্যতীত প্রকৃত কোন উপাস্য নেই এবং নিশ্চয়ই মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর রাসূল-এ কথার সাক্ষ্য প্রদান করা। ২. সালাত কায়িম করা। ৩. যাকাত আদায় করা। ৪. হাজ্জ সম্পাদন করা এবং ৫. রমাযানের সিয়ামব্রত পালন করা। (৪৫১৪; মুসলিম ১/৫ হাঃ ১৬, আহমাদ ৬০২২, ৬৩০৯) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭)

Blog Post
হাদিস
দ্বীনদার ব্যক্তির রূহ

রাসূলুল্লাহ (সা) ইরশাদ করেন, যখন রূহ তাহার শরীর হইতে কবজ করা হয় তখন সে তাহার শরীরকে বলে, আল্লাহ তোমাকে উত্তম পুরস্কার দান করুন। তুমি আমাকে লইয়া আল্লাহর ইবাদত পালনে ব্যস্ত হইতে এবং আল্লাহর নাফরমানী করিতে আমাকে লইয়া বিলম্ব করিতে। তুমিও মুক্তিলাভ করিয়াছ এবং আমাকেও মুক্তিদান করিয়াছ। তখন শরীরও তাহার রূহকে অনুরূপ কথা বলেন।

আরও পড়ুন
Blog Post
হাদিস
বিশেষ আমলসমূহ

আব্দুল্লাহ হাকীম তিরমিযী তাহার "নাওয়াদিরুল উসূল' গ্রন্থে উল্লেখ করিয়াছেন, আমার পিতা....আব্দুর রহমান ইবনে সামুরাহ (রা) হইতে বর্ণনা করিয়াছেন, তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (সা) আমাদের নিকট আগমন করিলেন, আমরা তখন মদীনার মসজিদে বসিয়াছিলাম। তখন তিনি বলিলেন,

আরও পড়ুন
Blog Post
তওবা
আমার গুনাহ্ ক্ষমা করে দাও

আল্লাহ তাআলা বলেন:
وَّ اسۡتَغۡفِرِ اللّٰهَ ؕ اِنَّ اللّٰهَ كَانَ غَفُوۡرًا رَّحِیۡمًا (١٠٦)
আর তুমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (আন-নিসা;১০৬)
ইস্তেগফার এর শাব্দিক অর্থ হলো ক্ষমা প্রার্থনা করা। অর্থাৎ বান্দা যখন গুনাহে লিপ্ত থাকে এবং তারপর সে যখন বুঝতে পারে যে সে অন্যায় করেছে তখন উক্ত গোনার কারণে লজ্জিত ও অনুতপ্ত হওয়া এবং সেই গুনাহর অভিশাপ থেকে এবং আযাব থেকে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা।

আরও পড়ুন
Blog Post
মেহমানদারী
একটি উওম উদাহরণ

আল্লাহ তাআলা বলেন:
وَلَقَدْ جَاءَتْ رُسُلُنَا إِبْرَاهِيمَ بِالْبُشْرَى قَالُوا سَلَمَاء قَالَ سَلَمٌ فَمَا لَبِثَ أَنْ جَاءَ بِعِجْلٍ حَنِينٍ
অর্থ :আমার প্রেরিত ফিরিস্তাগণ সুসংবাদ নিয়ে ইব্রাহিমের নিকট আসলো । তারা বললো, সালাম। সেও (ইব্রাহিম আ:) বললো, সালাম। সে অবিলম্বে, এক কাবাব করা গোবৎস আনিল ।(সূরা হূদ - আয়াত ৬৯)
মেহমানদারীর কি উওম উদাহরণ! আল্লাহ তায়ালা তার প্রেরিত নবী রাসূল দ্বারা আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন। কোন বিষয়ে আমাদের বেশি জোর দেওয়া উচিত। কোন বিষয় গুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। সুদ্দী (র) বলেন: লুত (আ)-এর সম্প্রদায়ের প্রতি আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত

আরও পড়ুন

SUBSCRIBE

Gender: